বর্ণালীর মাধ্যমে কিভাবে পদার্থ সনাক্তকরণ করা হয় ?
বর্ণালীর মাধ্যমে কিভাবে পদার্থ সনাক্তকরণ করা হয় ?
বর্ণালীর মাধ্যমে কিভাবে পদার্থ সনাক্তকরণ করা হয় ?
এভাবে তৈরি হওয়া রেখাবিন্যাস (spectral lines) প্রতিটি মৌল বা যৌগের জন্য আলাদা। একে বলা হয় স্পেকট্রাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট।
হিলিয়াম (He): সূর্যের বর্ণালীতে আবিষ্কৃত হয়েছিল, কারণ তার বিশেষ হলুদ রেখা অন্য কোনো পরিচিত মৌলের সঙ্গে মেলেনি।
ফরেনসিক: অপরাধস্থলে অজানা রাসায়নিক চিহ্নিত করা।
শিল্পক্ষেত্র: খাদে ধাতু বা বিশুদ্ধতার পরীক্ষা।
👉
হিলিয়ামের বর্ণালী তৈরি করা মানে হলো – হিলিয়াম গ্যাসকে এমনভাবে উত্তেজিত করা, যাতে এর ইলেকট্রনগুলো উচ্চ শক্তিস্তরে উঠে গিয়ে আবার নিচে নামার সময় নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো নির্গত করে। সেই আলো একটি স্পেকট্রোমিটার (Spectrometer) বা প্রিজম/ডিফ্র্যাকশন গ্রেটিং দিয়ে ভেঙে দেখা হয়।
গ্যাস ডিসচার্জ টিউব (Helium discharge tube):
কাঁচের নল ভেতরে হিলিয়াম গ্যাস ভর্তি থাকে, কম চাপের (low pressure)।
দুই প্রান্তে ধাতব ইলেকট্রোড থাকে।
হলুদ-কমলা (587.6 nm) → Helium আবিষ্কারের সময় সূর্যের বর্ণালীতে এই রেখাটি প্রথম দেখা যায়।
যদি আপনার কাছে ল্যাবের সরঞ্জাম (Helium discharge tube + spectrometer) থাকে, তবে উপরের ধাপগুলো অনুসরণ করলেই হিলিয়ামের বর্ণালী তৈরি ও দেখা সম্ভব।
বাড়িতে সাধারণভাবে এটি করা সম্ভব নয়, কারণ এর জন্য গ্যাস ডিসচার্জ টিউব ও উচ্চ ভোল্টেজ সরঞ্জাম দরকার।
আপনি কি চান আমি আপনার জন্য হিলিয়ামের বর্ণালী রেখার একটি ভিজ্যুয়াল চিত্র তৈরি করে দেখাই (যেমন লাল, হলুদ, সবুজ, নীল রেখাগুলো কেমন দেখা যায়)?
No comments