আবিষ্কার: শুরুতে মশা হতে কিভাবে ম্যালেরিয়া জীবাণু ছড়াচ্ছে তা জানতে পাড়েন নি। তিনি বারবার ব্যর্থ হচ্ছিলেন। তারপর তিনি মশার আরেকটি জাত লক্ষ করেন। জাতটি ছিল অ্যানোফিলিস মশা। কিউলেক্স মশা জীবাণু বহন করতে পারে না, তাই এ মশা নিয়ে গবেষণা সফল হননি। পরে অ্যানোফিলিস মশা নিয়ে গবেষণা করেন।
তিনি একজন ম্যালেরিয়া রোগীকে মশার কামড় খাওয়ান। মশার শরীরে ম্যালেরিয়ার জীবাণুর নিশ্চিত উপস্থিতির পর একজন সুস্থ্য লোককে সেই মশার কামড় খাওয়ান ।
এতে সুস্থ্য লোকটি ম্যালেরিয়া আক্রান্ত হয়ে পড়ে। এতে তিনি নিশ্চিত হন যে, অ্যানোফিলিস মশা থেকেই ম্যালেরিয়ার জীবাণু ছড়ায় এবং ম্যালেরিয়া জ্বর হয়।
বিজ্ঞানী রোনাল্ড রোস ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত রোগীর রক্ত নিয়ে পরীক্ষা করে তাতে ম্যালেরিয়া পরজীবীর সন্ধান পান। তিনি আবিষ্কার করেন, ম্যালেরিয়া পরজীবী একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির মশার পাকস্থলীতে বেড়ে উঠে।আর এই মশার মাধ্যমে ম্যালেরিয়া রোগ হয়।
No comments:
Post a Comment